১.পাসওয়ার্ড
কোথাও লিখে রাখা উচিত নয়। তবে মনে রাখাজনিত অসুবিধার কারণে যদি লিখে রাখার প্রয়োজন
হয় তাহলে তা এনকোড করে রাখা উচিত যাতে অন্য কেউ তা বুজতে না পারে।
২.পাসওয়ার্ড
প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর পরিবর্তন করা উচিত।
৩.পাসওয়ার্ড
শক্তাশালী হওয়া উচিত। পাসওয়ার্ডের দৈর্ঘ্য যদি ১৫ ক্যারেক্টারের বেশী হয় তাহলে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড বলা হয়। এর চেয়ে কম ক্যারেক্টারের পাসওয়ার্ডকে দুর্বল
পাসওয়ার্ড বলে। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড মনে রাখা কষ্টকর বিধায় অনেকেই কম
ক্যারেক্টারের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। তবে তা কোনক্রমেই ৮ ক্যারেক্টারের কম হওয়া
উচিত নয়। নিরাপওা নিশ্চিত করতে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত।
৪.পাসওয়ার্ড
আলফানিউমেরিক অর্থাৎ ছোট হাতের অক্ষর, বড়
হাতের অক্ষর,সংখ্যা ও বিশেষ চিহ্নের মিশ্রন হওয়া উচিত।
৫.পাসওয়ার্ডে
ব্যবহারকারীর নাম বা নামের অংশ, জন্ম তারিখ,পেশা,আইডি নম্বর, ফোন
বা মোবাইল নম্বর,পাসপোর্ট নম্বর বা ব্যবহারকারীর সাথে
সংশ্লিষ্ট কোন শব্দ থাকা উচিত নয়।
৬.জনসমক্ষে বা
অন্য মানুষের উপস্থিতিতে পাসওয়ার্ড নিয়ে কথা বলা উচিত নয়।
৭.ই-মেইল বা
চ্যাটের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড প্রকাশ করা উচিত নয়।
৮.কম্পিউটারের
বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনে “Remember Password” সুবিধা সর্বদা
পরিত্যাগ করতে হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন