আপনার প্রাইভেসি বা গোপনীয়তা আপনার হাতেই। ফেসবুক ঘাটাঘাটির আগে জেনে নিন এর গোপনীয়তা সম্বন্ধে। অনেকে ভাবেন যে আপনি প্রাইভেটলি ফ্লার্টিং করছেন। অন্য কেউ টেরটি পাবে না। কিন্তু আপনি কখনও কি ভেবেছেন যে, আপনি যার সাথে ফ্লার্টিং করছেন তার কাছেও একই তথ্য আছে? আপনার সব কথা আপনার ফ্লার্টিং পার্টনারের কাছে রয়ে গেছে। আপনি নিজেও জানেন না আপনার পার্টনার তার যোগাযোগের গোপনীয়তা কিভাবে রক্ষা করে। কিছু কিছু পরিস্থিতি আছে, যাতে করে আপনার গোপনীয়তা অন্য কারো কাছে ফাঁস হয়ে যেতে পারে, যেমনঃ
আপনার সঙ্গী ব্যক্তিগত পিসি বা ল্যাপটপ ব্যবহার না করে, কোন পাবলিক পিসি ব্যাবহার করতে পারে
আপনার সঙ্গী যদি অফিসের পিসি ব্যবহার করে থাকে, সেখানে তার অনলাইন এক্টিভিটি পর্যবেক্ষণ করা হতে পারে
অনেকে ব্যক্তিগত মোবাইলের গোপনীয়তা খুব একটা বজায় রাখেন না
বাড়ির পিসিতে একসাথে অনেকে ঢুকতে পারে (যেমনঃ আপনার ফ্লার্টিং পার্টনারের বাবা, মা, ভাই, বোন)
নেট চলে গেলে লগআউট করা যায় না বলে অনেকে পিসি ছেড়ে উঠে যায়, কিন্তু পরে অন্য কেউ সেই একই পিসিতে বসতে পারে।
ফেসবুক প্রাইভেসির ক্ষেত্রে অনেকের ভাল ধারণা নেই
অনেকে খুব দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে, যার জন্য অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা খুব সহজ হয়ে যায়
আপনার ফ্লার্টিং পার্টনারের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে, কেউ যদি ওর সব গোপন মেসেজগুলা ওর ওয়ালে দিয়ে দেয়, তখন আপনি নিজেও বিপদে পড়তে পারেন।
অনেকে দুর্বল লগইন অপশন রাখে, যেখানে সেখানে লগইন করে, ও ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখে। সেক্ষেত্রে, একই পিসি ব্যাবহার করে যে কেউ ঢুকে পড়তে পারে আপনার প্রোফাইলে। ।
অশ্লীল ফ্লার্টিং করে পার পেয়ে যাবেন? অতো সহজ না!
কারো কারো কাছে ফেসবুক হচ্ছে বিপরীত লিঙ্গের কাউকে খুঁজে বের করার মোক্ষম জায়গা। এরকমটা যারা ভাবেন, তাদের জন্য বলছি, আপনাদের কপালে শনি আছে। কারণ- আপনি যার সাথে অভদ্রোচিত ফ্লার্টিং করে আসলেন, সে আপনার ফ্রেন্ড লিস্ট দেখতে পাবে যদি আপনি তা ওপেন রাখেন
আপনি ফ্রেন্ডলিস্ট হাইড করলেও, আপনার পোস্টগুলোর লাইক থেকে আপনার ফ্রেন্ডদের খুঁজে বের করা যায়
আপনি তাকে ব্লক করে দিলেও, অন্য কোন ফ্রেন্ডকে দিয়ে এই লিস্ট সংগ্রহ করতে পারে
আপনি যদি আপনার প্রোফাইলে অফিসের নাম ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আপনার ব্যাপারে অভিযোগ করার আরও একটা জায়গা জানা আছে ওদের
আপনি যদি পরিবারের লোকদের যোগ করে থাকেন, তাহলে আরও বেশি অভিযোগ করার সুযোগ খোলা আছে
আপনার মেসেজ শুধু ফেসবুকে কাছে রিপোর্ট করা সহ অন্য বিশ্বস্ত কাউকে বা আপনাদের মিচুয়াল ফ্রেন্ডদেরকে মেসেজ পাঠানো যায়
আপনি যেসব অভদ্রোচিত ফ্লার্টিং করছেন, তা আপনার ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে জানানো কোন ব্যাপার না।
তাই, এই কাজ থেকে বিরত থাকুন। আর মেয়েদের বলছি, কেউ এরকম কাজ করে থাকলে, সাথে সাথে তার ফ্রেন্ডলিস্টের লোকজনদের রেকর্ড রাখুন, আর সুযোগ মতো ধরিয়ে দিন। শাস্তি না দিয়ে ছেড়ে দেওয়া খুবই বোকামি হবে।
ফেসবুক সবাই একভাবে ব্যবহার করে না। আর কারো কারো ক্ষেত্রে এটা “সোশ্যাল মিডিয়া” এর চেয়ে অনেক বেশি “ওপেন মিডিয়া”। আপনি সেখানে ঢুকে ফ্লার্টিং করা শুরু করলে আসল লোকের কাছে ধরা খাবেন। আর ফলশ্রুতিতে খেতেও পারেন ভাল রকম হুমকি।
আপনার সঙ্গী ব্যক্তিগত পিসি বা ল্যাপটপ ব্যবহার না করে, কোন পাবলিক পিসি ব্যাবহার করতে পারে
আপনার সঙ্গী যদি অফিসের পিসি ব্যবহার করে থাকে, সেখানে তার অনলাইন এক্টিভিটি পর্যবেক্ষণ করা হতে পারে
অনেকে ব্যক্তিগত মোবাইলের গোপনীয়তা খুব একটা বজায় রাখেন না
বাড়ির পিসিতে একসাথে অনেকে ঢুকতে পারে (যেমনঃ আপনার ফ্লার্টিং পার্টনারের বাবা, মা, ভাই, বোন)
নেট চলে গেলে লগআউট করা যায় না বলে অনেকে পিসি ছেড়ে উঠে যায়, কিন্তু পরে অন্য কেউ সেই একই পিসিতে বসতে পারে।
ফেসবুক প্রাইভেসির ক্ষেত্রে অনেকের ভাল ধারণা নেই
অনেকে খুব দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে, যার জন্য অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা খুব সহজ হয়ে যায়
আপনার ফ্লার্টিং পার্টনারের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে, কেউ যদি ওর সব গোপন মেসেজগুলা ওর ওয়ালে দিয়ে দেয়, তখন আপনি নিজেও বিপদে পড়তে পারেন।
অনেকে দুর্বল লগইন অপশন রাখে, যেখানে সেখানে লগইন করে, ও ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখে। সেক্ষেত্রে, একই পিসি ব্যাবহার করে যে কেউ ঢুকে পড়তে পারে আপনার প্রোফাইলে। ।
অশ্লীল ফ্লার্টিং করে পার পেয়ে যাবেন? অতো সহজ না!
কারো কারো কাছে ফেসবুক হচ্ছে বিপরীত লিঙ্গের কাউকে খুঁজে বের করার মোক্ষম জায়গা। এরকমটা যারা ভাবেন, তাদের জন্য বলছি, আপনাদের কপালে শনি আছে। কারণ- আপনি যার সাথে অভদ্রোচিত ফ্লার্টিং করে আসলেন, সে আপনার ফ্রেন্ড লিস্ট দেখতে পাবে যদি আপনি তা ওপেন রাখেন
আপনি ফ্রেন্ডলিস্ট হাইড করলেও, আপনার পোস্টগুলোর লাইক থেকে আপনার ফ্রেন্ডদের খুঁজে বের করা যায়
আপনি তাকে ব্লক করে দিলেও, অন্য কোন ফ্রেন্ডকে দিয়ে এই লিস্ট সংগ্রহ করতে পারে
আপনি যদি আপনার প্রোফাইলে অফিসের নাম ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আপনার ব্যাপারে অভিযোগ করার আরও একটা জায়গা জানা আছে ওদের
আপনি যদি পরিবারের লোকদের যোগ করে থাকেন, তাহলে আরও বেশি অভিযোগ করার সুযোগ খোলা আছে
আপনার মেসেজ শুধু ফেসবুকে কাছে রিপোর্ট করা সহ অন্য বিশ্বস্ত কাউকে বা আপনাদের মিচুয়াল ফ্রেন্ডদেরকে মেসেজ পাঠানো যায়
আপনি যেসব অভদ্রোচিত ফ্লার্টিং করছেন, তা আপনার ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে জানানো কোন ব্যাপার না।
তাই, এই কাজ থেকে বিরত থাকুন। আর মেয়েদের বলছি, কেউ এরকম কাজ করে থাকলে, সাথে সাথে তার ফ্রেন্ডলিস্টের লোকজনদের রেকর্ড রাখুন, আর সুযোগ মতো ধরিয়ে দিন। শাস্তি না দিয়ে ছেড়ে দেওয়া খুবই বোকামি হবে।
ফেসবুক সবাই একভাবে ব্যবহার করে না। আর কারো কারো ক্ষেত্রে এটা “সোশ্যাল মিডিয়া” এর চেয়ে অনেক বেশি “ওপেন মিডিয়া”। আপনি সেখানে ঢুকে ফ্লার্টিং করা শুরু করলে আসল লোকের কাছে ধরা খাবেন। আর ফলশ্রুতিতে খেতেও পারেন ভাল রকম হুমকি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন