পুরুষ লিঙ্গের যে বাড়তি চামড়া ইংরেজীতে এই ত্বককে বলে ফোর স্কিন । যা লিঙ্গের সামনে একটি আবরণ ত্বক থাকে এবং ইহা কেটে ফেলাকেই খতনা বলে । খতনা করালে ক্ষতির চাইতে লাভ ই বেশি হয় বা যৌন ইনফেকশন জাতীয় অনেক অসুখ থেকে অনেকটা মুক্ত থাকা যায় ।
যদি ও কেউ কেউ তা অস্বীকার করেন তবে নিরেপেক্ষ দৃষ্টিতে এর উপকার ই বেশি – খতনা মুলত প্রথম যোগ থেকেই ইব্রাহীম থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত পুরুষ মুসলিম এবং ইহুদী ধর্ম অবলম্বনে করা বাধ্যতা মূলক ।
সদ্য প্রমাণিত বাচ্চাদের কিডনি অসুখ বা ফিমোসিস সহ পরিণত বয়সে অগ্রভাগের চামড়া স্বাভাবিক ভাবে না গুটানো বা শিশ্নের সাথে আটকে থাকা বা গুটিয়ে গেলেও ঠিকভাবে আগের অবস্থায় ফিরে না যাওয়া।
যারা প্রিফিউসের অতিরিক্ত স্পর্শকাতরতায় লিঙ্গের মুন্ডের উক্তেজনা যাদের বেশি বীর্যপাত খুভ তাড়া তাড়ি হয়ে যায় তাদের জন্য খতনা করানো খুভি ভাল বলে প্রমাণিত ।( হিস্ট্রি অব মেডি সাইন্স )
তবে কোন কোন দেশে মহিলাদের ও খতনা করা হয় (মহিলাদের ভগাঙ্কুরের অংশ কেটে ফেলা) যা কোন ধর্মীয় ভাবে বলা হয়নাই বা চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইহা ক্ষতিকারক হিসাবে প্রমাণিত । প্রমান তথ্য ভিত্তিক হিসাবে দেখা যায় মহিলাদের স্নায়ুবিক যৌন উক্তেজনার বাহ্যিক স্পর্শকাতর অঞ্চলের মধ্যে ভগাঙ্কুর অন্যতম এবং যদি কোন কারণে মহিলাদের উক্তেজনা কমাতে হয় তা হলে ভনাঙ্কুরের সম্মুখ ভাগ কেটে ফেললে অনেকটা স্পর্শকাতর জাতীয় উক্তেজনা কম থাকে যা স্বাভাবিক মহিলাদের চাইতে ৩০% কম অথবা যে সকল মহিলা সমকামী নেশায় আসক্ত তাদের সে অভ্যাস দূর করার জন্য কিছুটা ফলদায়ক । হয়তো সেই সুবাদে তখনকার পুরুষরা তাই করে, শেষমেশ রেওয়াজে পরিণত করেন । তবে ইহা অমানবিক ও সবাস্থের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় আন্তর্জাতিক আইনে ২০১২ সালে নিষেধ করে আইন ও পাস করা হয়েছে ।
সদ্য প্রমাণিত বাচ্চাদের কিডনি অসুখ বা ফিমোসিস সহ পরিণত বয়সে অগ্রভাগের চামড়া স্বাভাবিক ভাবে না গুটানো বা শিশ্নের সাথে আটকে থাকা বা গুটিয়ে গেলেও ঠিকভাবে আগের অবস্থায় ফিরে না যাওয়া।
যারা প্রিফিউসের অতিরিক্ত স্পর্শকাতরতায় লিঙ্গের মুন্ডের উক্তেজনা যাদের বেশি বীর্যপাত খুভ তাড়া তাড়ি হয়ে যায় তাদের জন্য খতনা করানো খুভি ভাল বলে প্রমাণিত ।( হিস্ট্রি অব মেডি সাইন্স )
তবে কোন কোন দেশে মহিলাদের ও খতনা করা হয় (মহিলাদের ভগাঙ্কুরের অংশ কেটে ফেলা) যা কোন ধর্মীয় ভাবে বলা হয়নাই বা চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইহা ক্ষতিকারক হিসাবে প্রমাণিত । প্রমান তথ্য ভিত্তিক হিসাবে দেখা যায় মহিলাদের স্নায়ুবিক যৌন উক্তেজনার বাহ্যিক স্পর্শকাতর অঞ্চলের মধ্যে ভগাঙ্কুর অন্যতম এবং যদি কোন কারণে মহিলাদের উক্তেজনা কমাতে হয় তা হলে ভনাঙ্কুরের সম্মুখ ভাগ কেটে ফেললে অনেকটা স্পর্শকাতর জাতীয় উক্তেজনা কম থাকে যা স্বাভাবিক মহিলাদের চাইতে ৩০% কম অথবা যে সকল মহিলা সমকামী নেশায় আসক্ত তাদের সে অভ্যাস দূর করার জন্য কিছুটা ফলদায়ক । হয়তো সেই সুবাদে তখনকার পুরুষরা তাই করে, শেষমেশ রেওয়াজে পরিণত করেন । তবে ইহা অমানবিক ও সবাস্থের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় আন্তর্জাতিক আইনে ২০১২ সালে নিষেধ করে আইন ও পাস করা হয়েছে ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন