পুরুষেরা হারাচ্ছেন নিজেদের পৌরুষত্ব। শারীরিক, মানসিক এবং
সামাজিক মর্যাদার দিক দিয়ে
নিজেদের পূর্ব অবস্থান হারিয়ে ফেলছেন
পুরুষেরা। কিন্তু কেন ঘটছে
এমনটা? আসুন bangla health tips আপনার ডক্টরের পক্ষ থেকে
জেনে নেওয়া যাক কারণগুলো।
কমে যাচ্ছে ফার্টিলিটি: ফার্টিলিটি বা উর্বরতা কমে যাওয়া আধুনিক সমাজে পুরুষদের মধ্যে ক্রমাগত দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে চলেছে। স্পার্ম কাউন্ট কমে যাওয়ার এই ব্যাপারটার পেছনে কারণ হিসেবে অতিরিক্ত কীটনাশক একটি কারণ। ‘এন্ডরফিন’ নামের হরমোন কমিয়ে দিতে সক্ষম রাসায়নিক যেমন বিসফেনল এ-সহ আরও অনেক রাসায়নিক, কৃত্রিম পদার্থ আমাদের দেহে ঢুকছে খাদ্য এবং জলের মাধ্যমে।
কমে যাচ্ছে ফার্টিলিটি: ফার্টিলিটি বা উর্বরতা কমে যাওয়া আধুনিক সমাজে পুরুষদের মধ্যে ক্রমাগত দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে চলেছে। স্পার্ম কাউন্ট কমে যাওয়ার এই ব্যাপারটার পেছনে কারণ হিসেবে অতিরিক্ত কীটনাশক একটি কারণ। ‘এন্ডরফিন’ নামের হরমোন কমিয়ে দিতে সক্ষম রাসায়নিক যেমন বিসফেনল এ-সহ আরও অনেক রাসায়নিক, কৃত্রিম পদার্থ আমাদের দেহে ঢুকছে খাদ্য এবং জলের মাধ্যমে।
রাসায়নিক প্রভাবে পুরুষদের মধ্যে বেড়ে
যাচ্ছে “নারীত্ব”: ফথ্যালেট নামের এক
ধরনের রাসায়নিকের সংস্পর্শে বেশি সময়
কাটানোর কারণে পুরুষদের স্বাভাবিক টেস্টোস্টেরন নিঃসরণ কমে
যাচ্ছে এবং যৌনাঙ্গে দেখা দিচ্ছে
অস্বাভাবিকতা। বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকে
এসব ফথ্যালেট পাওয়া যায়।
এমনকি গর্ভে অবস্থান করার সময়ে
মায়ের শরীরেও যদি এর
প্রভাব পড়ে, তবে ছেলের
মধ্যে পুরুষসুলভ আচরণের ঘাটতি
থাকবে।
পুরুষ “রোল মডেল” এর অবক্ষয়: আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগেও টেলিভিশনে মূল চরিত্রে দেখা যেত এমন সব পুরুষ চরিত্রকে যাদের দেখে অনুপ্রাণিত হতে পারত তরুণ প্রজন্ম। কিন্তু এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রেই পুরুষদের উপস্থাপন করা হয় মাথামোটা, কিছুটা নির্বোধ হিসেবে আবার কিছু ক্ষেত্রে তাদেরকে উপস্থাপন করা হয় যৌন নির্যাতনকারী হিসেবে। এসব দেখে যেসব ছেলেরা বড় হচ্ছে তারা মনে করছে এমন হওয়াটাই বুঝি স্বাভাবিক!
“মেট্রোসেক্সুয়াল” অস্থিরতা: এখনকার সামাজিক অবস্থার কারণে, ভদ্র এবং নম্র দেখানোর চেষ্টায় অনেক পুরুষই পরিণত হয়েছেন “মেট্রোসেক্সুয়াল” মানুষে। এই পুরুষেরা একই নারীর সঙ্গে জীবন কাটিয়ে দেওয়ার চিন্তায় শঙ্কিত হন এবং বারবার সঙ্গিনী পরিবর্তন করেন। ফলে সমাজে সৃষ্টি হচ্ছে অস্থিরতা এবং নারীরাও জীবনে স্থায়ী হবার জন্য উপযুক্ত পুরুষসঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। এসব পুরুষেরা একেবারেই ভুলে যান যে, অনেক সঙ্গিনীর রেকর্ড থাকা নয় বরং একজন নারীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকাটাই আসলে পৌরুষত্বের লক্ষণ।
পুরুষ “রোল মডেল” এর অবক্ষয়: আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগেও টেলিভিশনে মূল চরিত্রে দেখা যেত এমন সব পুরুষ চরিত্রকে যাদের দেখে অনুপ্রাণিত হতে পারত তরুণ প্রজন্ম। কিন্তু এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রেই পুরুষদের উপস্থাপন করা হয় মাথামোটা, কিছুটা নির্বোধ হিসেবে আবার কিছু ক্ষেত্রে তাদেরকে উপস্থাপন করা হয় যৌন নির্যাতনকারী হিসেবে। এসব দেখে যেসব ছেলেরা বড় হচ্ছে তারা মনে করছে এমন হওয়াটাই বুঝি স্বাভাবিক!
“মেট্রোসেক্সুয়াল” অস্থিরতা: এখনকার সামাজিক অবস্থার কারণে, ভদ্র এবং নম্র দেখানোর চেষ্টায় অনেক পুরুষই পরিণত হয়েছেন “মেট্রোসেক্সুয়াল” মানুষে। এই পুরুষেরা একই নারীর সঙ্গে জীবন কাটিয়ে দেওয়ার চিন্তায় শঙ্কিত হন এবং বারবার সঙ্গিনী পরিবর্তন করেন। ফলে সমাজে সৃষ্টি হচ্ছে অস্থিরতা এবং নারীরাও জীবনে স্থায়ী হবার জন্য উপযুক্ত পুরুষসঙ্গী খুঁজে পাচ্ছেন না। এসব পুরুষেরা একেবারেই ভুলে যান যে, অনেক সঙ্গিনীর রেকর্ড থাকা নয় বরং একজন নারীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকাটাই আসলে পৌরুষত্বের লক্ষণ।
নারী-পুরুষ
সমান সমান:
লিঙ্গ-বৈষম্যের
কারণে নারীরা
সব সময়েই
পুরুষের চাইতে
কম বেতন
পায়- এ
ধারনাটি বদ্ধমূল
হয়ে গেছে
আমাদের মধ্যে।
কিন্তু বেশিরভাগ
ক্ষেত্রে দেখা
যায়, পুরুষের
বেতন কিছুটা
বেশি হওয়ার
পিছনে রয়েছে
এমন সব
কারন যেখানে
বৈষম্যের কোনও
চিহ্নই নেই।
পুরুষরা অনেক
সময়ে রাত
করে অথবা
বেশ সময়
ধরে কাজ
করেন যা
নারীদের পক্ষে
সম্ভব হয়
না। এক্ষেত্রে
পুরুষের কিছুটা
বেশি বেতন
পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
এমনকি অনেক
সময়ে দেখা
যায়, পুরুষদের
অনেক কম
বেতনে অনেক
বেশি খাটিয়ে
নেওয়া হচ্ছে
যার ফলে
তাদের মধ্যে
সৃষ্টি হয়
চরম হতাশা।
পারিবারিক
নির্যাতনকে হেলাফেলা
নয়: পরিবারের
কোনও এক
সদস্যের হাতে
নির্যাতনের শিকার
হলে একজন
নারী বিভিন্ন
সংগঠনের কাছে
সাহায্য পেতে
পারেন। কিন্তু
একজন পুরুষ
যদি পরিবারে
নির্যাতনের শিকার
হয়ে থাকেন
তবে তার
জন্য কি
আছে? বলতে
গেলে কিছুই
নেই।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.