বয়সের সঙ্গে সঙ্গে যেমন
চেহারায় তার প্রভাব ফুটে
ওঠে, ভেজাইনা বা যোনির
ক্ষেত্রেও বিষয়টি সেরকম। সমস্যা
হচ্ছে চেহারা ঠিক রাখতে
হাজার রকম প্রসাধনী পাওয়া যায়।
কিন্তু যোনির যৌবন ধরে
রাখত তেমন কিছু নেই।
আবার নারীর ব্যক্তিজীবনের জন্য, যৌন
জীবনের জন্য যোনির
যৌবন ধরে রাখার গুরুত্ব
কম নয়। আর তাই
যোনির যত্ন নেয়ার উপায়
খোঁজেন অনেকে।
মার্কিন স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন শেপ যোনির যৌবন ধরে রাখতে এটির যত্ন নেয়ার সাতটি উপায় জানিয়েছে। এসব উপায় অনুসরন করলে বয়স বাড়লেও যোনি থাকবে সতেজ, আকর্ষনীয়। চলুন দেখা যাক যোনির যৌবন ধরে রাখার পরামর্শগুলো:
মার্কিন স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন শেপ যোনির যৌবন ধরে রাখতে এটির যত্ন নেয়ার সাতটি উপায় জানিয়েছে। এসব উপায় অনুসরন করলে বয়স বাড়লেও যোনি থাকবে সতেজ, আকর্ষনীয়। চলুন দেখা যাক যোনির যৌবন ধরে রাখার পরামর্শগুলো:
যোনির যৌবন ধরে রাখতে
ওজনের পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন হোন:
ক্রমাগত ওজন বাড়া এবং কমার প্রভাব
শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে দেখা
যায়। বেশি মোটা হবার
পর আবার শুকিয়ে গেলে
শরীরের চামড়া শিথিল হয়ে
যায়। বেশি শুকিয়ে গেলে
ত্বকের নিচে চর্বি কমে
যায়। ফলে শরীর বেশ
শুষ্ক দেখায়। বয়সের চেয়ে
বেশি বয়স্ক মনে হয়।
যোনির ক্ষেত্রেও ব্যপারটা তেমন। তাই
ওজন মাত্রাতিরিক্ত কমানোর দরকার নেই।
বরং স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বজায় রাখুন।
আপনার যোনি ভালো থাকবে।
যোনির যৌবন ধরে রাখতে
যোনির ব্যায়াম:
যোনি টাইট থাকলে রতিক্রিয়া
বা সেক্স আনন্দদায়ক হয়। অনেকে
তাই কিগেল নামক এক
ধরনের ব্যায়াম করে থাকেন।
এটা আসলে তেমন কিছু
নয়। সহজ করে বলতে
গেলে বিষয়টি হচ্ছে আপনার
যৌনাঙ্গের অংশের মাসল টাইট
বা সঙ্কুচিত করার ব্যাপার।
পাঁচ সেকেন্ডের জন্য
এভাবে মাসল টাইট করে
রাখুন এবং ছেড়ে দিন।
এভাবে পরপর একশো বার
করতে পারেন। সেক্স করার
সময় মজা করেও আপনি
ব্যায়ামটি করতে পারেন।
আপনার সঙ্গীর পুরুষাঙ্গ যোনির মধ্যে চেপে রাখার
চেষ্টা করুন। এতে সঙ্গীও
বাড়তি মজা পাবে, আপনার
ব্যায়ামও হবে।
চেয়ারের বদলে সুইস বল:
দিনে অন্তত ১৫ মিনিট
চেয়ারের বদলে সুইস বলের
উপর বসত পারেন। বিশেষ
করে অফিসে এই কাজ
করা যেতে পারে সহজে।
এতে করে আপনার যোনির
মাসলের ব্যায়াম হবে।
যৌনাঙ্গ টাইট রাখতে সুইস
বল বেশ সহায়ক।
নিয়মিত সেক্স
করুন:
সম্ভব
হলে যৌন
জীবনে সক্রিয়
থাকুন। যোনির
ব্যবহার
যত কম
হবে, সেটি
ততই সহজে
বুড়িয়ে যাবে।
তাই সেখানকার
তারুণ্য
ধরে রাখতে
নিয়মিত সেক্স
জরুরী। এতে
করে যোনিতে রক্ত প্রভাব
স্বাভাবিক থাকবে
এবং অরগাজম
সহজ হবে।
বাচ্চা হওয়ার
সম্ভাবনা না
থাকলে মাঝে
মাঝে কনডম
ছাড়াই রতিক্রিয়ায়
অংশ নিন। পুরুষের বীর্যও
যোনির জন্য
উপকারী।
দীর্ঘ সময়
সাইকেল চালানোর
ক্ষেত্রে দ্বিতীয়বার
ভাবুন:
দীর্ঘক্ষণ
সাইকলে চালানো,
বিশেষ করে
যাদের যোনির
ঠোঁট বাইরের
দিকে বেশি
ছড়ানো, তাদের
জন্য
ক্ষতিকর। সাইকেলের
সিট এবং
উরুসন্ধির মধ্যকার
ক্রমাগত ঘর্ষণ
যোনিমুখ বড়
করে দিতে
পারে। তাই
দীর্ঘক্ষণ সাইকেল
চালানোর ক্ষেত্রে
সাবধান।
হালকা সাবান
বা সাওয়ার
জেল ব্যবহার
করুন:
যোনি
নিয়মিত পরিষ্কার
করা অবশ্যই
জরুরী। তবে
এমন সোপ
বা সাওয়ার
জেল ব্যবহার
করবেন না
যা ত্বক
বেশি শুষ্ক
করে ফেলে।
এগুলো শরীরের
উপরের অংশের
মতো যৌনির
জন্য
ক্ষতিকর।
মাঝে মাঝে
নিজেও উপরে
উঠুন:
সেক্স
করার সময়
অধিকাংশ নারী
পুরুষকেই মূল
দায়িত্বটা দিয়ে
দেন। পুরুষরাই
বিষয়টি নিয়ন্ত্রন
করেন। কিন্তু
অনেক সময়
পুরুষ বেশি
জোরে চাপ
দিতে পারেন
যা নারীর
সহনশীলতার মাত্রা
ছাড়িয়ে যেতে
পারে। এই
ব্যাপারটা
নিয়ন্ত্রণ করতে
চাইলে নারীকেই
উপরে উঠতে
হবে। তখন
রতিক্রিয়ার নিয়ন্ত্রণ
থাকবে তার
হাতে। আর
যোনির উপর
মাত্রাতিরিক্ত চাপ
রোধ সহজ
হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন