ভবিষ্যতে
স্বামী স্ত্রী
দুজনের সম্পর্ক
কতটা মধুর
হবে তা
নির্ভর করে
কীভাবে আপনি
তার সঙ্গে
ঘুমাচ্ছেন।
ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে ‘শেইপ’ ম্যাগিজিন জানায়, “যত বেশি স্বামী স্ত্রী দজনের সঙ্গে ঘুমানোর সময় মিলবে, ততই সম্পর্ক সুখের হতে থাকবে।”
প্রতিবেদনে জানানো হয়, যারা একসঙ্গে ঘুমাতে যায় তাদের মধ্যে সম্পর্ক অনেক বেশি গাঢ় হয়।
সমীক্ষায় আরও বলা হয়, “স্বামী স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক দূরত্ব বাড়ার কারণে তাদের সম্পর্কে ঝামেলা তৈরি হতে পারে।”
ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গের সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে ‘শেইপ’ ম্যাগিজিন জানায়, “যত বেশি স্বামী স্ত্রী দজনের সঙ্গে ঘুমানোর সময় মিলবে, ততই সম্পর্ক সুখের হতে থাকবে।”
প্রতিবেদনে জানানো হয়, যারা একসঙ্গে ঘুমাতে যায় তাদের মধ্যে সম্পর্ক অনেক বেশি গাঢ় হয়।
সমীক্ষায় আরও বলা হয়, “স্বামী স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক দূরত্ব বাড়ার কারণে তাদের সম্পর্কে ঝামেলা তৈরি হতে পারে।”
মুখোমুখি
ঘুমানো মানে
হচ্ছে জোরালো
সম্পর্ক রয়েছে।
আবার স্বামী
স্ত্রী দুজনেই
বিছানার দুই
প্রান্তে পেছন
ফিরে ঘুমানো
সম্পর্কে বৈপরীত্য
নির্দেশ করে।
চাপা ক্ষোভ থাকা অবস্থায় একরাত আলাদা বিছানায় ঘুমানোর চেষ্টা করা ভালো। কারণ চাপে থাকা মস্তিষ্ক নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করে।
ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের গবেষকদের মতে, সঙ্গমের আগে ‘কাডলিং’ (আদর-সোহাগ) করা সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করে, বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।
মিশিগানের গবেষকরা বলেন, “স্বামী স্ত্রী যত কাছাকাছি ঘুমাবেন, ততই সুখের হবে প্রেমের জীবন।”
চাপা ক্ষোভ থাকা অবস্থায় একরাত আলাদা বিছানায় ঘুমানোর চেষ্টা করা ভালো। কারণ চাপে থাকা মস্তিষ্ক নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করে।
ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের গবেষকদের মতে, সঙ্গমের আগে ‘কাডলিং’ (আদর-সোহাগ) করা সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করে, বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।
মিশিগানের গবেষকরা বলেন, “স্বামী স্ত্রী যত কাছাকাছি ঘুমাবেন, ততই সুখের হবে প্রেমের জীবন।”
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.