যৌনচার
বিষয়ে ইসলাম
বলতে সেইসব
ইসলামিক অনুশাসন
বোঝায় যেগুলো
দ্বারা মানুষের
যৌনাচার নিয়ন্ত্রিত
হবে। এইসব
অনুশাসন বহির্ভুত
সকল প্রকার
যৌনাচার ইসলামী
মতে নিষিদ্ধ
বাহারাম। মানব
জীবনের যৌন
চাহিদা ইসলাম
কর্তৃক স্বীকৃত
কিন্তু যৌনাচারের
পন্থা সম্পর্কে
রয়েছে অনুশাসন।
মানুষের বিবিধ
যৌনাচার অনুমোদনযোগ্য
কি-না
তা দুটি
বিষয় থেকে
অনুমানযোগ্য। প্রথমত:
যৌনাচারের মূল
উদ্দেশ্য বংশবৃদ্ধি
এবং দ্বিতীয়ত:
নারী ও
পুরুষ কেবল
রীতিসিদ্ধ উপায়ে
বিয়ের মাধ্যমে
যৌনাচারের প্রাধিকার
অর্জন করে।
যৌনতা বিষয়ক
ফিকহ বা
ইসলামিক শারীরিক
মিলনআইনশাস্ত্র এবং
ইসলামে যৌনতা
বিষয়ক নিয়মাবলি
ইসলামী প্রধান
ধর্মগ্রন্থ কুরআন,
হাদীস নামে
পরিচিত ইসলামের
নবী মুহাম্মদ
(সাঃ) এর
বাণী ও
কর্ম, ইসলামিক
নেতৃবৃন্দ কর্তৃক
প্রদত্ত ফতোয়াপ্রভৃতিতে
ব্যাপক ও
বিস্তারিত ভাবে
বলা হয়েছে,
যা নারী
ও পুরুষের
মধ্যকার নিয়মতান্ত্রিক
শারীরিক মিলন
সম্পর্কের মধ্যে
সীমিত।
ইসলামের
দৃষ্টিতে বিবাহবহির্ভুত
শারীরিক মিলন
সম্পুর্ন হারাম!
এমনকি বৈজ্ঞানিক
ভাবে প্রমানীতঃ
যে সকল
নর-নারী
বিবাহপুর্ব শারীরিক
মিলন করেছে
তারা বিবাহ
পরবর্তী যৌন
জীবনে অসুখী।
আর যে
সকল নর-
নারী বিবাহপুর্ব
শারীরিক মিলনে লিপ্ত
হননি – তারা
বিবাহ পরবর্তী
সুখি জীবনযাপন
করেন। তাই
বিবাহের আগে
শারীরিক মিলন
থেকে বিরত
থাকুন।
যারা বিবাহ ব্যতিরেকে শারীরিক মিলন করতে চাইছেন তাদের প্রতি:- “ব্যভিচারী পুরুষ কেবল ব্যভিচারিণী নারী অথবা মুশরিকা নারীকেই বিয়ে করে এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক পুরুষই বিয়ে করে এবং এদেরকে মুমিনদের জন্যে হারাম করা হয়েছে। ”
(সূরা আন-নূর , আয়াত নং -০৩ )
যারা বিবাহ ব্যতিরেকে শারীরিক মিলন করতে চাইছেন তাদের প্রতি:- “ব্যভিচারী পুরুষ কেবল ব্যভিচারিণী নারী অথবা মুশরিকা নারীকেই বিয়ে করে এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক পুরুষই বিয়ে করে এবং এদেরকে মুমিনদের জন্যে হারাম করা হয়েছে। ”
(সূরা আন-নূর , আয়াত নং -০৩ )
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন