স্তন
একটি নারীর
গুরুত্বপূর্ণ
অঙ্গগুলোর ভিতর
একটি।প্রত্যেক
মেয়ে best breasts চায়।
এটা সে
কখোনই মুখে
প্রকাশ করে
না। বড়
হওয়ার একটা
নির্দিষ্ট সময়ে
এই স্তন আস্তে
আস্তে পরিপূর্ণরূপ
লাভ করে।
সবাভাবিকভাবে
কিশোরী বয়সে
যখন বয়:সন্ধি
শুরু হয়
তখন থেকে
একজন মেয়ের
শরীরের বিভিন্ন
পরিবর্তন দেখা
দেয়। সেই
বিভিন্ন অঙ্গগুলোর
ভিতর স্তন
ও একটি।
এই সময়ে
অন্যান অঙ্গের
সাথে সাথে
ও স্তনের
বৃদ্ধি পেতে
থাকে। এই
বৃদ্ধি স্বভাবিকভাবে
হওয়ার কথা।
কিন্তু কোন
কারণে যদি
স্তন স্বভাবিক
না হয়ে
অতি দ্রুত
বৃদ্ধি পায়
তবে বুঝতে
হবে সেটা
এক ধরণের
রোগ।
কিছু
কিছু মা
তার সন্তান
জন্ম দানের
সময় এমন
সমস্যার স্বীকার
হয়ে থাকেন।
কিশোরীর বয়ঃসন্ধির
সময় ইস্ট্রোজেন
(Oestrogen) হরমনের
কারণে তার
স্তন বৃদ্ধি
স্বভাবিক হয়
এবং স্বভাবিক
আকার ধারণ
করে। তবে
স্তনের বৃুদ্ধ
অস্বাভাবিক হয়
, যদি ইস্ট্রোজেন
হরমোনের প্রতি
স্বাভাবিকের
থেকে বেশি
স্পর্শকাতরতা
থাকে তাহলেই
কিশোরীর স্তন
এঅস্বাভাবিক
ভাবে বড়
হতে শুরু
করে।
যদি
এইরকম অস্বাভাবিক
বৃদ্ধি পায়
তবে একজন
মেয়ে যদি
স্বভাবিকভাবে
বসে থাকে
তবে তার
স্তন কোমরের
নিচে পর্যন্ত
পৌঁছে যায়।যে
সব মেয়েরা
এই রোগের
কবলে পড়ে
তারা প্রত্যেকেই
এই অস্বভাবিক
স্তন বৃদ্ধির
কবলে পড়ে
যা অত্যন্ত
পিড়াদায়ক।তাছাড়া
অনেক সময়
এগুলো খারাপ
দৃষ্টিতে দেখা
হয়।
এই
রোগ বুঝতে
পারা মাত্রই
পরিত্রানের ব্যবস্থা
নেওয়া উচিত।
বিশেষভাবে ইস্ট্রোজেন
হরমোনের এন্টি
ঔসুধ এই
অস্বভাবিভাবে
স্তন বৃদ্ধির
জন্য ব্যবহার
করলে খুব
ভালো ফলাফল
পাওয়া যায়।তবে
এই ঔষুধ
ব্যবহারে স্তনের
আকার যদি
ছোট না
হয়, তাহলে
রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি
অস্ত্রপাচার
করালে কেবল
এই রোগের
স্থায়ী সমাধান
সম্ভব হয়।
তবে
সব কিছু
করার আগে
ভালো কোন
ডাক্তারের পরামর্শ
নিতে হবে।
এই রোগটি
নিয়ে লজ্বাবোধ
করবেন না।কারণ
এই লজ্বা
হতে পারে
আপনার সারাটা
জীবনের লজ্বা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন