ছেলেদের বীর্য আসলে খাওয়া
যায় না বা খাওয়া
উচিত না।
নীল ছবিতে অনেকটা এক্সপোজ
করার জন্যই নীল নায়িকারা
তা করে থাকেন কেননা
নীল ছবি তৈরি অনেকটা
প্রতিযোগিতানির্ভর।
যার ছবিতে যত বেশি আকর্ষণীয় ও চাঞ্চল্যকর বিষয় থাকবে তার ছবি তত বেশি হিট হবে। তাই নীল ছবিগুলোতে সচরাচর এই চিত্রগুলো দেখা যায়। এছাড়া কোনো মেয়ে যদি কোনো পুরুষের বীর্য পান করে তাহলে তার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
যার ছবিতে যত বেশি আকর্ষণীয় ও চাঞ্চল্যকর বিষয় থাকবে তার ছবি তত বেশি হিট হবে। তাই নীল ছবিগুলোতে সচরাচর এই চিত্রগুলো দেখা যায়। এছাড়া কোনো মেয়ে যদি কোনো পুরুষের বীর্য পান করে তাহলে তার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
যার বীর্য পান করা
হচ্ছে যদি ঐ পুরুষের
কোন যৌন রোগ থাকে
বা সে যদি অপরিচ্ছন্ন
জীবনযাপন করে থাকে সেক্ষেত্রে
বিভিন্ন যৌনরোগ এমন কি
মুখে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।
সার্বিক বিবেচনায় যৌনরোগ বা
ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার চেয়ে
তা প্রতিরোধ করাই বিজ্ঞতার
পরিচায়ক।
ধর্মীয় বিধি নিষেধে এরকম কাজ এবং ওরাল সেক্স করতে নিরুতসাহিতকরা হয়েছে। একে অস্বাভাবিক ও অনুচিত বলেছেন প্রায় সবাই।
ধর্মীয় বিধি নিষেধে এরকম কাজ এবং ওরাল সেক্স করতে নিরুতসাহিতকরা হয়েছে। একে অস্বাভাবিক ও অনুচিত বলেছেন প্রায় সবাই।
যদিও ডাক্তারদের ভেতরে এ
নিয়ে মতভেদ আছে। খুব
কম সংখ্যক ডাক্তার বলেন যে
এতে কোন ক্ষতি নেই
যেহেতু বীর্যে মূলত প্রোটিন
থাকে কন্তু এই পরিমান
প্রোটিনে মানুষের শরীরের কোন
উপকার হয় না।
কিন্তু পুরো বিষয়টি সৃষ্টির
শ্রেষ্ঠজীব হিসেবে আমাদের নিজেদেরই
বুঝে নিতে হবে।
কারণ, আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায় বিশ্বের নামী দামী সিনেমা তারকারা এসব করতে গিয়ে একসময় মুখের নানা প্রকার মারাত্মক সব ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে। অন্তত তাদের থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত।
কারণ, আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায় বিশ্বের নামী দামী সিনেমা তারকারা এসব করতে গিয়ে একসময় মুখের নানা প্রকার মারাত্মক সব ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে। অন্তত তাদের থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন