শীতকাল থেকে গ্রীষ্মেকালে মানুসের রোগ ব্যাধি
তুলনামূলক বেশি হয়ে।এর প্রধান
কারণ গ্রীষ্মকালে মাত্রাতিরিক্ত তাপ ও
অন্যান্য প্রতিকূলতার কারণে মানুষের
স্বাস্থ্যগত (health) বহু সমস্যা দেখা
দেয়। common diseases এর ভিতর
মৌসুমী রোগ ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব, প্রচুর পরিমাণে
দেখা দেয়।তাছাড়া দেহে থেকে
অতিরিক্ত পানি বের হলে,পানির অভাব কিংবা
তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে
হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও সৃষ্টি
হয়। তবে bangla health tips আপনার ডক্টরের আজকের লেখায়
দেওয়া কয়েকটি সাধারণ সতর্কতা
অবলম্বন করলে এ ধরনের
ঝামেলা থেকে নিরাপদ থাকা
সম্ভব।
১। এক বোতল বিশুদ্ধ পানি সঙ্গে রাখুন : বাইরে
যাতায়াতের সময় রাস্তাঘাটের পানি বর্জন
করুন। বাড়িতে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা
করা এক বোতল পানি
বহন করুন এবং প্রয়োজনে
তা পান করুন।
২। পর্যাপ্ত পানি পান করুন : পানির অভাবজনিত কারণে গ্রীষ্মকালে দেহে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এ সময় দেহের পানির অভাব নির্ণয়ের একটি উপায় হলো মাথাব্যথা। সামান্য মাথাব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিলে পানি পানের পরিমাণ আরো বাড়িয়ে দিতে হবে।
৩। তাজা ফলমূল খান : গ্রীষ্মকালে দেশে বহু মজাদার ও রসালো ফলমূল পাওয়া যায়। এগুলো আপনার খাওয়ার তালিকায় রাখুন। এ সময়ে ফলমূলের জুসও হতে পারে আপনার জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৪। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন : গ্রীষ্মকালে দেহে ঘাম হতেই পারে। কিন্তু ঘাম থেকে জীবাণু বৃদ্ধি ও দেহে দুর্গন্ধ ও রোগ-বালাই যেন না হয় সেজন্য প্রয়োজন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা।
৫। পরিচ্ছন্ন খাবার খান : গরমে জীবাণু বৃদ্ধির উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়। আর এতে খাবারের মাধ্যমে ফুড পয়জনিংয়ের ঝুঁকি সবচেয় বেড়ে যায়। তাই হোটেল-রেস্টুরেন্ট কিংবা রাস্তার খোলা খাবার এড়িয়ে চলুন। এমনকি বাড়ির খাবারেও যেন জীবাণু সংক্রমণ হতে না পারে সেজন্য প্রয়োজন বাড়তি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা।
৬। রোদ এড়িয়ে চলুন : গ্রীষ্মের প্রখর সূর্যতাপ থেকে স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা হতে পারে। আর এ জন্য যতটা সম্ভব সরাসরি সূর্যতাপ এড়িয়ে চলতে হবে।
৭। খাবার বাদ দেবেন না : গরমে অনেকেরই খাবারের রুচি নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু তার পরেও খাবার খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না। নিয়মিত বিরতিতে প্রতি বেলার খাবার খাওয়া সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
২। পর্যাপ্ত পানি পান করুন : পানির অভাবজনিত কারণে গ্রীষ্মকালে দেহে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এ সময় দেহের পানির অভাব নির্ণয়ের একটি উপায় হলো মাথাব্যথা। সামান্য মাথাব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিলে পানি পানের পরিমাণ আরো বাড়িয়ে দিতে হবে।
৩। তাজা ফলমূল খান : গ্রীষ্মকালে দেশে বহু মজাদার ও রসালো ফলমূল পাওয়া যায়। এগুলো আপনার খাওয়ার তালিকায় রাখুন। এ সময়ে ফলমূলের জুসও হতে পারে আপনার জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৪। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন : গ্রীষ্মকালে দেহে ঘাম হতেই পারে। কিন্তু ঘাম থেকে জীবাণু বৃদ্ধি ও দেহে দুর্গন্ধ ও রোগ-বালাই যেন না হয় সেজন্য প্রয়োজন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা।
৫। পরিচ্ছন্ন খাবার খান : গরমে জীবাণু বৃদ্ধির উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়। আর এতে খাবারের মাধ্যমে ফুড পয়জনিংয়ের ঝুঁকি সবচেয় বেড়ে যায়। তাই হোটেল-রেস্টুরেন্ট কিংবা রাস্তার খোলা খাবার এড়িয়ে চলুন। এমনকি বাড়ির খাবারেও যেন জীবাণু সংক্রমণ হতে না পারে সেজন্য প্রয়োজন বাড়তি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা।
৬। রোদ এড়িয়ে চলুন : গ্রীষ্মের প্রখর সূর্যতাপ থেকে স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা হতে পারে। আর এ জন্য যতটা সম্ভব সরাসরি সূর্যতাপ এড়িয়ে চলতে হবে।
৭। খাবার বাদ দেবেন না : গরমে অনেকেরই খাবারের রুচি নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু তার পরেও খাবার খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না। নিয়মিত বিরতিতে প্রতি বেলার খাবার খাওয়া সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন