আমাদের দেশের সদ্য প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষরা ফার্মেসীতে কনডম কিনতে গিয়ে অনেক সময় বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন আবার অনেক সময় দোকানির প্রশ্নের মুখেও পড়েন। অনেক সময় এমনও দেখা যায় যে, নব বিবাহিত পুরুষরা ফার্মেসীতে কনডম কিনতে গিয়ে একদিকে যেমন লজ্জার সম্মুখীন হন, অপরদিকে কেউ কেউ প্রশ্নেরও সম্মুখীনও হন। এর জন্য মূলত দায়ী আমাদের সমাজব্যবস্থা। আমাদের দেশে বর্তমানে দেশী ব্রান্ডের কনডমের পাশাপাশি বিদেশী ব্রান্ডের কনডমও পাওয়া যাচ্ছে।
নিম্নে বিভিন্ন দেশী-বিদেশী ব্রান্ডের কনডম নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
দেশী কনডমঃ
দেশী কনডমগুলোর মধ্যে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানি (এসএমসি) এর কনডমের চাহিদা বেশী। কিন্তু সম্প্রতি কনডমের দাম লাগামহীনভাবে বৃদ্বি পাচ্ছে। নিম্নে এসএমসি এর সেরা কয়েকটি কনডম নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
১. প্যানথারঃ এসএমসি এর প্যানথার কনডমটি ৮০ দশক থেকে জনপ্রিয়। বর্তমানে প্যানথার ডটেড বেশ জনপ্রিয়। প্যানথার কনডমগুলোর ফিটিং ভালো।
২. স্যানসেশনঃ দেশী কনডমগুলোর মধ্যে এসএমসি এর স্যানসেশন কনডমও বেশ জনপ্রিয়। স্যানসেশন ক্ল্যাসিকের পাশাপাশি ফ্লেভারের মধ্যে চকলেট এবং স্ট্রবেরী বেশ জনপ্রিয়। ফ্লেভারড কনডমগুলো ডটেড। কনডমগুলোর ফিটিং বেশ ভালো।
৩. ইউ এন্ড মিঃ এসএমসি এর ইউ এন্ড মি কনডমটিও বেশ জনপ্রিয়। এই ব্রান্ডের কনডমগুলো বেশ পাতলা এবং ফিটিংও ভালো। এই ব্রান্ডের ৩টি ফ্লেভারের কনডম পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ এনাটমিক (Anatomic), লং লাভ (Long Love) এবং কলোন (Colone)।
এছাড়া ‘হিরো’ এবং ‘রাজা’ কনডম বিভিন্ন ফার্মেসীতে পাওয়া যায়।
বিদেশী কনডমঃ
বাংলাদেশে বর্তমানে বিদেশী কনডমও পাওয়া যাচ্ছে। বিদেশী ব্রান্ডগুলোর মধ্যে মুডস, ডিউরেক্স, কোরাল এবং ক্যারেক্স বেশ প্রচলিত। নিম্নে বিদেশী ব্রান্ডের কনডমগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
১. মুডসঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে মুডস সর্বাধিক জনপ্রিয়। বর্তমানে মুডস ২৩টি ফ্লেভারের ল্যাটেক্স কনডম বাজারজাত করছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের ৫টি ফ্লেভার পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ ডটেড (Dotted), অলনাইট (Allnight), রিবড (Ribbed), চকলেট (Chocolate) এবং স্ট্রবেরী (Strawberry)।
২. ডিউরেক্সঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে ডিউরেক্সও বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে ডিউরেক্স ১০টি ফ্লেভারের ল্যাটেক্স কনডম বাজারজাত করছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের ৩টি ফ্লেভার পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ ফেদারলাইট (Fetherlite), এক্সট্রাসেফ (Extrasafe) এবং প্লেজারম্যাক্স (Pleasuremax)।
৩. কোরালঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে কোরাল বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে কোরাল ৬টি ফ্লেভারের ল্যাটেক্স কনডম বাজারজাত করছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের সবগুলো ফ্লেভারই পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ সালসা (Salsa), গেলাটো (Gelato), এ্যামোর (Amore), পার্লা (Perla), সেটা (Seta) এবং ফ্রুটে (Frutte)।
৪. ক্যারেক্সঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে ক্যারেক্স কনডম বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের ক্ল্যাসিক ফ্লেভার পাওয়া যায়।
মনে রাখবেনঃ কনডম কেনার সময় খেয়াল রাখবেন যে, কনডম ডটেড কিনা। কারণ ডটেড কনডম না হলে আপনার সঙ্গীনি মোটেও যৌন আনন্দ উপভোগ করতে পারবে না। এছাড়া চেষ্টা করবেন ফ্লেভারড কনডম কিনতে। বিভিন্ন কোম্পানির ফ্লেভারড ডটেড কনডম রয়েছে। ফ্লেভারের মধ্যে স্ট্রবেরী ও চকলেট মেয়েদের পছন্দ। আর কনডম কেনার সময় অবশ্যই মেয়াদ দেখে নিবেন। তিন বছরের পুরোনো কনডম ব্যবহার করবেন না। তাই কনডম কেনার সময় ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখবেন।
নিম্নে বিভিন্ন দেশী-বিদেশী ব্রান্ডের কনডম নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
দেশী কনডমঃ
দেশী কনডমগুলোর মধ্যে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানি (এসএমসি) এর কনডমের চাহিদা বেশী। কিন্তু সম্প্রতি কনডমের দাম লাগামহীনভাবে বৃদ্বি পাচ্ছে। নিম্নে এসএমসি এর সেরা কয়েকটি কনডম নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
১. প্যানথারঃ এসএমসি এর প্যানথার কনডমটি ৮০ দশক থেকে জনপ্রিয়। বর্তমানে প্যানথার ডটেড বেশ জনপ্রিয়। প্যানথার কনডমগুলোর ফিটিং ভালো।
২. স্যানসেশনঃ দেশী কনডমগুলোর মধ্যে এসএমসি এর স্যানসেশন কনডমও বেশ জনপ্রিয়। স্যানসেশন ক্ল্যাসিকের পাশাপাশি ফ্লেভারের মধ্যে চকলেট এবং স্ট্রবেরী বেশ জনপ্রিয়। ফ্লেভারড কনডমগুলো ডটেড। কনডমগুলোর ফিটিং বেশ ভালো।
৩. ইউ এন্ড মিঃ এসএমসি এর ইউ এন্ড মি কনডমটিও বেশ জনপ্রিয়। এই ব্রান্ডের কনডমগুলো বেশ পাতলা এবং ফিটিংও ভালো। এই ব্রান্ডের ৩টি ফ্লেভারের কনডম পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ এনাটমিক (Anatomic), লং লাভ (Long Love) এবং কলোন (Colone)।
এছাড়া ‘হিরো’ এবং ‘রাজা’ কনডম বিভিন্ন ফার্মেসীতে পাওয়া যায়।
বিদেশী কনডমঃ
বাংলাদেশে বর্তমানে বিদেশী কনডমও পাওয়া যাচ্ছে। বিদেশী ব্রান্ডগুলোর মধ্যে মুডস, ডিউরেক্স, কোরাল এবং ক্যারেক্স বেশ প্রচলিত। নিম্নে বিদেশী ব্রান্ডের কনডমগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
১. মুডসঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে মুডস সর্বাধিক জনপ্রিয়। বর্তমানে মুডস ২৩টি ফ্লেভারের ল্যাটেক্স কনডম বাজারজাত করছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের ৫টি ফ্লেভার পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ ডটেড (Dotted), অলনাইট (Allnight), রিবড (Ribbed), চকলেট (Chocolate) এবং স্ট্রবেরী (Strawberry)।
২. ডিউরেক্সঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে ডিউরেক্সও বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে ডিউরেক্স ১০টি ফ্লেভারের ল্যাটেক্স কনডম বাজারজাত করছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের ৩টি ফ্লেভার পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ ফেদারলাইট (Fetherlite), এক্সট্রাসেফ (Extrasafe) এবং প্লেজারম্যাক্স (Pleasuremax)।
৩. কোরালঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে কোরাল বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে কোরাল ৬টি ফ্লেভারের ল্যাটেক্স কনডম বাজারজাত করছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের সবগুলো ফ্লেভারই পাওয়া যায়। ফ্লেভারগুলো হলোঃ সালসা (Salsa), গেলাটো (Gelato), এ্যামোর (Amore), পার্লা (Perla), সেটা (Seta) এবং ফ্রুটে (Frutte)।
৪. ক্যারেক্সঃ বিদেশী কনডমগুলোর মধ্যে ক্যারেক্স কনডম বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে। এ কনডমগুলো ইমপোর্টেড এবং বাংলাদেশে এ ব্রান্ডের ক্ল্যাসিক ফ্লেভার পাওয়া যায়।
মনে রাখবেনঃ কনডম কেনার সময় খেয়াল রাখবেন যে, কনডম ডটেড কিনা। কারণ ডটেড কনডম না হলে আপনার সঙ্গীনি মোটেও যৌন আনন্দ উপভোগ করতে পারবে না। এছাড়া চেষ্টা করবেন ফ্লেভারড কনডম কিনতে। বিভিন্ন কোম্পানির ফ্লেভারড ডটেড কনডম রয়েছে। ফ্লেভারের মধ্যে স্ট্রবেরী ও চকলেট মেয়েদের পছন্দ। আর কনডম কেনার সময় অবশ্যই মেয়াদ দেখে নিবেন। তিন বছরের পুরোনো কনডম ব্যবহার করবেন না। তাই কনডম কেনার সময় ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখবেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন