সুমাইয়ার সাথে শামীমের প্রেমের সম্পর্ক সবাই সহজ চোখে নিয়েছিলো। ক্যাম্পাসের আড্ডা থেকে তাদের দুজনের হুট করে উধাও হওয়াতেও কিছু মনে করতেন না সহপাঠিরা। সুখি জুটির উদাহরণ দিতে শামীম সুমাইয়ার নাম চলে আসতো সবার আগে।
হঠাৎ করেই একদিন দৃশ্যপট বদলে গেলো। দুজনকে আর একসাথে দেখা যায়না। সুমাইয়া সুযোগ পেলেই নানা অভিযোগ দিতে থাকে শামীমের নামে। শামীমও কম যায়না। শামীমের অভিযোগ, সুমাইয়া তাকে সামান্য ব্যাপারে দোষ দিয়ে সম্পর্ক ভেঙ্গে দিয়েছে।
শামীম প্রতিশোধ নিতে ইন্টারনেটে ছেড়ে দিল তাদের মধ্যকার অন্তরঙ্গ সম্পর্কের ছবি, ভিডিও। ক্যাম্পাসেও সবার হাতে হাতে সে ছবি। বন্ধ হয়ে গেল সুমাইয়ার পড়াশুনা।
একসময় ছিল গভীর ভালোবাসা। হঠাৎ করে হয়ত সেই সম্পর্ক ছুটে গেলে। তার পর শামীম সুমাইয়ার মত অন্তরঙ্গ ছবি ফাঁস। এমন বিষয়কে বলা হয় ‘রিভেঞ্জ পর্নো,’ যা সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে কারো জীবনে।
বছর দুয়েক আগে বাংলাদেশের মডেল কন্যা প্রভার অন্তরঙ্গ ভিডিও প্রকাশ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কম হয়নি।
প্রাক্তন ছেলেবন্ধুর সঙ্গে এই ভিডিও প্রকাশের পর সংসারও ভেঙে যায় তাঁর। পরে অবশ্য সামলে উঠেছেন প্রভা। কিন্তু এভাবে ‘রিভেঞ্জ পর্নো' প্রকাশ থেমে নেই।
‘রিভেঞ্জ পর্নো' ঠেকাতে পুলিশ প্রশাসনও তেমন ভূমিকা রাখতে পারছে না। বিশেষ করে হোলি জেকবসকে বিষয়টি বিস্মিত করেছে। এই মার্কিন নারী জানান তাঁর হতাশার কথা।
২০০৯ সালের জানুয়ারী মাসে ছেলেবন্ধুর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। বন্ধুটি তাঁর কাছ থেকে অনেক দূরে থাকতো। তাই সম্পর্ক ধরে রাখতে বিভিন্ন একান্ত ব্যক্তিগত ছবি বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করেছিলেন তিনি। বন্ধুর সঙ্গে ওয়েবক্যামেও অনেক খোলামেলা আচরণ করেছেন তিনি।
ছাড়াছাড়ির পর একদিন আবিষ্কার করেন প্রাক্তন ছেলেবন্ধুটি জ্যাকবসের নগ্ন ছবি, আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ করেছে ইন্টারনেটে। এরপর পুলিশের দ্বারস্থ হয়েও কোনো সমাধান পাননি তিনি।
বর্তমানে তিনি প্রতিশোধ হিসেবে অন্যের নগ্ন ছবি বা ভিডিও ইন্টারনেটে প্রকাশকে অপরাধের পর্যায়ে ফেলার জন্য প্রচারণা চালাচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এব্যাপারে কঠোর আইন চান হোলি জেকবস।
আশার কথা হচ্ছে, কিছু দেশে ‘রিভেঞ্জ পর্নো' রোধে তৎপরতাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি গত ১১ ডিসেম্বর জানিয়েছে, ইউগটপোস্টেড নামক একটি ‘রিভেঞ্জ পর্নো' সাইটের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। এই ব্যক্তি আবার টাকার বিনিময়ে ইন্টারনেট থেকে ছবি মুছে দেয়ার একটি ওয়েবসাইটও পরিচালনা করতেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ‘রিভেঞ্জ পর্নো' থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। বিশেষ করে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও তোলার ক্ষেত্রে সচেতনতা প্রয়োজন।
প্রিয়জনের সাথে কাছাকাছি আসার সময় তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটির মাধ্যকে কি কোন ভিডিও হচ্ছে? সেটি লক্ষ্য রাখা জরুরী।
হঠাৎ করেই একদিন দৃশ্যপট বদলে গেলো। দুজনকে আর একসাথে দেখা যায়না। সুমাইয়া সুযোগ পেলেই নানা অভিযোগ দিতে থাকে শামীমের নামে। শামীমও কম যায়না। শামীমের অভিযোগ, সুমাইয়া তাকে সামান্য ব্যাপারে দোষ দিয়ে সম্পর্ক ভেঙ্গে দিয়েছে।
শামীম প্রতিশোধ নিতে ইন্টারনেটে ছেড়ে দিল তাদের মধ্যকার অন্তরঙ্গ সম্পর্কের ছবি, ভিডিও। ক্যাম্পাসেও সবার হাতে হাতে সে ছবি। বন্ধ হয়ে গেল সুমাইয়ার পড়াশুনা।
একসময় ছিল গভীর ভালোবাসা। হঠাৎ করে হয়ত সেই সম্পর্ক ছুটে গেলে। তার পর শামীম সুমাইয়ার মত অন্তরঙ্গ ছবি ফাঁস। এমন বিষয়কে বলা হয় ‘রিভেঞ্জ পর্নো,’ যা সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে কারো জীবনে।
বছর দুয়েক আগে বাংলাদেশের মডেল কন্যা প্রভার অন্তরঙ্গ ভিডিও প্রকাশ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কম হয়নি।
প্রাক্তন ছেলেবন্ধুর সঙ্গে এই ভিডিও প্রকাশের পর সংসারও ভেঙে যায় তাঁর। পরে অবশ্য সামলে উঠেছেন প্রভা। কিন্তু এভাবে ‘রিভেঞ্জ পর্নো' প্রকাশ থেমে নেই।
‘রিভেঞ্জ পর্নো' ঠেকাতে পুলিশ প্রশাসনও তেমন ভূমিকা রাখতে পারছে না। বিশেষ করে হোলি জেকবসকে বিষয়টি বিস্মিত করেছে। এই মার্কিন নারী জানান তাঁর হতাশার কথা।
২০০৯ সালের জানুয়ারী মাসে ছেলেবন্ধুর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। বন্ধুটি তাঁর কাছ থেকে অনেক দূরে থাকতো। তাই সম্পর্ক ধরে রাখতে বিভিন্ন একান্ত ব্যক্তিগত ছবি বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করেছিলেন তিনি। বন্ধুর সঙ্গে ওয়েবক্যামেও অনেক খোলামেলা আচরণ করেছেন তিনি।
ছাড়াছাড়ির পর একদিন আবিষ্কার করেন প্রাক্তন ছেলেবন্ধুটি জ্যাকবসের নগ্ন ছবি, আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ করেছে ইন্টারনেটে। এরপর পুলিশের দ্বারস্থ হয়েও কোনো সমাধান পাননি তিনি।
বর্তমানে তিনি প্রতিশোধ হিসেবে অন্যের নগ্ন ছবি বা ভিডিও ইন্টারনেটে প্রকাশকে অপরাধের পর্যায়ে ফেলার জন্য প্রচারণা চালাচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এব্যাপারে কঠোর আইন চান হোলি জেকবস।
আশার কথা হচ্ছে, কিছু দেশে ‘রিভেঞ্জ পর্নো' রোধে তৎপরতাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি গত ১১ ডিসেম্বর জানিয়েছে, ইউগটপোস্টেড নামক একটি ‘রিভেঞ্জ পর্নো' সাইটের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। এই ব্যক্তি আবার টাকার বিনিময়ে ইন্টারনেট থেকে ছবি মুছে দেয়ার একটি ওয়েবসাইটও পরিচালনা করতেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ‘রিভেঞ্জ পর্নো' থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। বিশেষ করে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও তোলার ক্ষেত্রে সচেতনতা প্রয়োজন।
প্রিয়জনের সাথে কাছাকাছি আসার সময় তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটির মাধ্যকে কি কোন ভিডিও হচ্ছে? সেটি লক্ষ্য রাখা জরুরী।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন