মাঝে মাঝে মানুষের জীবনে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় যখন নিজের বহু যত্নে গড়া প্রেমের সম্পর্কটি পুরোপুরিই ব্যর্থ কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। আর যখন নিজের যত্নে লালন করা প্রেমের সম্পর্কটিতে ভেজাল ঢুকে যায় তখন সব কিছুই অর্থহীন মনে হয়। আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কখন বুঝবেন আপনার প্রেমটি ব্যর্থ? আসুন জেনে নেয়া যাক ৫টি লক্ষণ।
কোনো ভাবেই যে আপনাকে বোঝে না:
আপনার সাথে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পরেও যদি আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা আপনাকে না বোঝে কিংবা বোঝার চেষ্টা না করে তাহলে বুঝে নিন আপনার সম্পর্কটি ব্যর্থ। প্রেমের সম্পর্কে দুজন দুজনকে না বুঝতে পারলে অনেক রকমের মানসিক টানাপোড়েন তৈরি হয়। ফলে সম্পর্কটির মধুরতা নষ্ট হয়ে যায়।
অনুভূতির অভাব:
আপনার সঙ্গীর প্রতি আপনার অনুভূতির কোনো কমতি নেই। কিন্তু আপনি অনুভব করেন যে, আপনার প্রতি আপনার সঙ্গীর তেমন কোনো অনুভূতি বা টান নেই। এমন পরিস্থিতিতে আপনি বুঝে নিন যে আপনার সম্পর্কটি ব্যর্থ। কারণ ভালোবাসা পুরোপুরিই অনুভূতির ব্যাপার। অনুভূতি ও পরস্পরের প্রতি টান না থাকলে সেটাকে ভালোবাসার সম্পর্ক বলা যায় না।
যোগাযোগে অনীহা:
প্রেমের সম্পর্ক মানেই নিয়মিত দেখা করা কিংবা কথা বলার জন্য আকুলতা। কিন্তু আপনার প্রেমিক-প্রেমিকা যদি কোনও কারণ ছাড়াই আপনার সাথে দেখা করতে বিরক্ত হয় কিংবা আপনার ফোন পেলে বিরক্তি প্রকাশ করে তাহলে বুঝে নিন আপনার প্রেমের সম্পর্কটি ব্যর্থ। কারণ নিয়মিত যোগাযোগ না থাকলে প্রেমের সম্পর্কের উষ্ণতা কমে যায় এবং মানসিক দূরত্ব সৃষ্টি হয়।
প্রতারণা:
আপনার প্রেমিক-প্রেমিকা যদি আপনার কাছে স্বচ্ছ না হয় তাহলে বুঝে নিন আপনার সম্পর্কটি ব্যর্থ। কারণ প্রেমের সম্পর্কে স্বচ্ছতা থাকা জরুরী। প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে কোনও ধরনের ছলচাতুরী কিংবা প্রতারনা আশ্রয় পেলে সেই সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখার আর কোনো অর্থ থাকে না।
বিষণ্ণতা:
আপনার প্রেমের সম্পর্কটি যদি আপনার সার্বক্ষণিক বিষন্নতার কারণ হয় তাহলে সেটা একটি ব্যর্থ প্রেমের সম্পর্ক। প্রেমের সম্পর্ক মানুষের মনের আনন্দের খোরাক হওয়ার বদলে বিষন্নতা সৃষ্টি করলে তা শরীর ও মনের জন্যও ক্ষতিকর। তাই এই ধরনের সম্পর্ক থেকে দূরে থাকাই ভালো।
কোনো ভাবেই যে আপনাকে বোঝে না:
আপনার সাথে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পরেও যদি আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা আপনাকে না বোঝে কিংবা বোঝার চেষ্টা না করে তাহলে বুঝে নিন আপনার সম্পর্কটি ব্যর্থ। প্রেমের সম্পর্কে দুজন দুজনকে না বুঝতে পারলে অনেক রকমের মানসিক টানাপোড়েন তৈরি হয়। ফলে সম্পর্কটির মধুরতা নষ্ট হয়ে যায়।
অনুভূতির অভাব:
আপনার সঙ্গীর প্রতি আপনার অনুভূতির কোনো কমতি নেই। কিন্তু আপনি অনুভব করেন যে, আপনার প্রতি আপনার সঙ্গীর তেমন কোনো অনুভূতি বা টান নেই। এমন পরিস্থিতিতে আপনি বুঝে নিন যে আপনার সম্পর্কটি ব্যর্থ। কারণ ভালোবাসা পুরোপুরিই অনুভূতির ব্যাপার। অনুভূতি ও পরস্পরের প্রতি টান না থাকলে সেটাকে ভালোবাসার সম্পর্ক বলা যায় না।
যোগাযোগে অনীহা:
প্রেমের সম্পর্ক মানেই নিয়মিত দেখা করা কিংবা কথা বলার জন্য আকুলতা। কিন্তু আপনার প্রেমিক-প্রেমিকা যদি কোনও কারণ ছাড়াই আপনার সাথে দেখা করতে বিরক্ত হয় কিংবা আপনার ফোন পেলে বিরক্তি প্রকাশ করে তাহলে বুঝে নিন আপনার প্রেমের সম্পর্কটি ব্যর্থ। কারণ নিয়মিত যোগাযোগ না থাকলে প্রেমের সম্পর্কের উষ্ণতা কমে যায় এবং মানসিক দূরত্ব সৃষ্টি হয়।
প্রতারণা:
আপনার প্রেমিক-প্রেমিকা যদি আপনার কাছে স্বচ্ছ না হয় তাহলে বুঝে নিন আপনার সম্পর্কটি ব্যর্থ। কারণ প্রেমের সম্পর্কে স্বচ্ছতা থাকা জরুরী। প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে কোনও ধরনের ছলচাতুরী কিংবা প্রতারনা আশ্রয় পেলে সেই সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখার আর কোনো অর্থ থাকে না।
বিষণ্ণতা:
আপনার প্রেমের সম্পর্কটি যদি আপনার সার্বক্ষণিক বিষন্নতার কারণ হয় তাহলে সেটা একটি ব্যর্থ প্রেমের সম্পর্ক। প্রেমের সম্পর্ক মানুষের মনের আনন্দের খোরাক হওয়ার বদলে বিষন্নতা সৃষ্টি করলে তা শরীর ও মনের জন্যও ক্ষতিকর। তাই এই ধরনের সম্পর্ক থেকে দূরে থাকাই ভালো।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন