প্রেম নিয়ে গবেষকদের গবেষণার কোনো শেষ নেই। একজন ব্যক্তি যখন প্রেমে পড়েন তখন তার মস্তিষ্কের ভেতরে রাসায়নিক পরিবর্তন হয়। এই ব্যাপারটা গবেষকরা এবার আরো নিবিড়ভাবে আবিষ্কার করেছেন। তারা লক্ষ করেছেন পূর্বরাগ চলাকালীন প্রেমিক ও প্রেমিকার মস্তিষ্কের কিছু কিছু অংশ সক্রিয় হয়ে উঠে, আবার কিছু অংশের কাজ একদম বন্ধ হয়ে যায়।
স্নায়ুবিদরা এই রহস্যকে ব্যাখ্যা করতে চাইছেন যে, প্রেমে পড়লে মানুষ কেন স্থির, বিচারশক্তিশূন্য, উপহাসের যোগ্য, উত্তেজিত বা ভীত হয়ে উঠেন। এ ব্যাপারে লন্ডনের ডেইলি মেইল পত্রিকা জানিয়েছে, আমাদের মধ্যে অনেকেই তার ভালোবাসার পাত্র বা পাত্রীর সঙ্গে স্থাপন করার সময় একটু অন্যরকম ব্যবহার করেন। এই ঘটনার পেছনের কারণটা একদিন নিশ্চয়ই গবেষকরা বের করতে পারবেন।
গবেষকরা দেখেছেন, প্রেমে পড়লে আমাদের মস্তিষ্কের বিচার করার ক্ষমতা কিছুটা কমে যায়। এম আর আই স্ক্যানে ধরা পড়েছে মানুষ যখন তার পছন্দের পাত্র বা পাত্রীর ছবি দেখেন তখনই সে তার বিচার করার ক্ষমতা কিছুটা হারিয়ে ফেলেন।
লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজের নিউরো অ্যাসথেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক সেমির জ্যাকি এ ব্যাপারে বলেছেন,পছন্দের মানুষটিকে চোখের সামনে দেখলে, মস্তিষ্কের কিছু কিছু অংশ সক্রিয় হয়ে উঠে। তবে আরেকটা অংশ নিষ্ক্রয় হয়ে যায়। নিষ্ক্রয় হয়ে যাওয়া অংশটাই আসলে মানুষের বিচারবুদ্ধিকে জাগিয়ে রাখার কাজে ব্যবহৃত হয়।
অধ্যাপক জ্যাকি বিশ্বাস করেন, মানুষের মস্তিষ্কের এভাবে কাজ করার পেছনে কারণ হচ্ছে, 'বৃহত্তর জৈবিক উদ্দেশ্য বা প্রয়োজন'। যা মানুষের বংশবৃদ্ধির গতিকে ত্বরান্বিত করে। যখন মানুষের বিচারবুদ্ধি কাজ করেনা, সেই মুহূর্তে কাছাকাছি আসতে পারা অসম্ভব এমন দু'জন স্ত্রী ও পুরুষ পাশে চলে আসেন এবং সন্তানের জন্ম দেন।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রেমে পড়েছিলেন তাদের মস্তিষ্কে 'ডোপামাইন' নামের রাসায়নিক পদার্থটি বেশি পরিমানে থাকে। ডোপামাইন আমাদের মনের আনন্দ-বেদনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি অনুভব করতে সাহায্য করে। ডোপামাইনের প্রভাবে মনের অবস্থা এমন হয় যে, মানুষ আর প্রেমের আবর্ত থেকে ফিরে আসতে পারে না।
ডোপামাইনের মাত্রা বেড়ে গেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়। কারণ তখন অপর একটি রাসায়নিক পদার্থ 'সেরেটিনিন' কমে যায়। সেরেটিনিন হচ্ছে একটা খুব প্রয়োজনীয় হরমোন। এই হরমোনের প্রভাবে আমাদের মধ্যে ক্ষুধার অনুভব জেগে উঠে।
গবেষকদের মতে, প্রেমে পড়ার ব্যাপারটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে অ্যাড্রিনালিন হরমোন। এই হরমোহনের প্রভাবেই একজন মানুষ যখন তার পছন্দের পাত্র বা পাত্রীটির সঙ্গে দেখা করেন, তার হৃদয় দ্রুত বেগে দৌড়ায়, হাতের তালু ঘামে ভিজে যায় এবং গলা শুকিয়ে যায়।
স্নায়ুবিদরা এই রহস্যকে ব্যাখ্যা করতে চাইছেন যে, প্রেমে পড়লে মানুষ কেন স্থির, বিচারশক্তিশূন্য, উপহাসের যোগ্য, উত্তেজিত বা ভীত হয়ে উঠেন। এ ব্যাপারে লন্ডনের ডেইলি মেইল পত্রিকা জানিয়েছে, আমাদের মধ্যে অনেকেই তার ভালোবাসার পাত্র বা পাত্রীর সঙ্গে স্থাপন করার সময় একটু অন্যরকম ব্যবহার করেন। এই ঘটনার পেছনের কারণটা একদিন নিশ্চয়ই গবেষকরা বের করতে পারবেন।
গবেষকরা দেখেছেন, প্রেমে পড়লে আমাদের মস্তিষ্কের বিচার করার ক্ষমতা কিছুটা কমে যায়। এম আর আই স্ক্যানে ধরা পড়েছে মানুষ যখন তার পছন্দের পাত্র বা পাত্রীর ছবি দেখেন তখনই সে তার বিচার করার ক্ষমতা কিছুটা হারিয়ে ফেলেন।
লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজের নিউরো অ্যাসথেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক সেমির জ্যাকি এ ব্যাপারে বলেছেন,পছন্দের মানুষটিকে চোখের সামনে দেখলে, মস্তিষ্কের কিছু কিছু অংশ সক্রিয় হয়ে উঠে। তবে আরেকটা অংশ নিষ্ক্রয় হয়ে যায়। নিষ্ক্রয় হয়ে যাওয়া অংশটাই আসলে মানুষের বিচারবুদ্ধিকে জাগিয়ে রাখার কাজে ব্যবহৃত হয়।
অধ্যাপক জ্যাকি বিশ্বাস করেন, মানুষের মস্তিষ্কের এভাবে কাজ করার পেছনে কারণ হচ্ছে, 'বৃহত্তর জৈবিক উদ্দেশ্য বা প্রয়োজন'। যা মানুষের বংশবৃদ্ধির গতিকে ত্বরান্বিত করে। যখন মানুষের বিচারবুদ্ধি কাজ করেনা, সেই মুহূর্তে কাছাকাছি আসতে পারা অসম্ভব এমন দু'জন স্ত্রী ও পুরুষ পাশে চলে আসেন এবং সন্তানের জন্ম দেন।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রেমে পড়েছিলেন তাদের মস্তিষ্কে 'ডোপামাইন' নামের রাসায়নিক পদার্থটি বেশি পরিমানে থাকে। ডোপামাইন আমাদের মনের আনন্দ-বেদনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি অনুভব করতে সাহায্য করে। ডোপামাইনের প্রভাবে মনের অবস্থা এমন হয় যে, মানুষ আর প্রেমের আবর্ত থেকে ফিরে আসতে পারে না।
ডোপামাইনের মাত্রা বেড়ে গেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়। কারণ তখন অপর একটি রাসায়নিক পদার্থ 'সেরেটিনিন' কমে যায়। সেরেটিনিন হচ্ছে একটা খুব প্রয়োজনীয় হরমোন। এই হরমোনের প্রভাবে আমাদের মধ্যে ক্ষুধার অনুভব জেগে উঠে।
গবেষকদের মতে, প্রেমে পড়ার ব্যাপারটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে অ্যাড্রিনালিন হরমোন। এই হরমোহনের প্রভাবেই একজন মানুষ যখন তার পছন্দের পাত্র বা পাত্রীটির সঙ্গে দেখা করেন, তার হৃদয় দ্রুত বেগে দৌড়ায়, হাতের তালু ঘামে ভিজে যায় এবং গলা শুকিয়ে যায়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন