আমাদের দেশে মেয়েরা যে ব্রা`র সাইজ কিনেন ও ব্যাবহার করেন, তা কতটুকু ঠিক? সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার না করলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রায় ৯৫% মহিলাদের দেখা যায় ভুল মাপের ব্রা পরতে, হয় খুব আটো (টাইট) কিংবা ঢোলা গড়নের ব্রা পরে যা কিনা পরবর্তীতে শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
মেরুদণ্ডে ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, মানসিক অস্বস্তি খুবই সাধারন যা প্রায়ই দেখা যায়। অনেক বিশেষজ্ঞ দাবি করেন, ভুল মাপের ব্রা ব্যবহারে স্তন ঠিক জায়গায় না থেকে বরং নিচের দিকে ঝুলে পরার প্রবনতাকে বৃদ্ধি করে। নিম্নে ব্রা এর সঠিক মাপ সম্পর্কে একটা ধারনা দেয়া হলোঃ
ধাপ#১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ নির্ধারণ
নিঃশ্বাস ত্যাগ করুন, ফুসফুস থেকে সমস্ত বাতাস বের করে দিন। এবার মেঝের সাথে সমান্তরাল করে বুকের চারদিকে ফিতা দিয়ে বক্ষোদেশের নিচে অর্থাৎ যেখানে ব্রা শেষ হয়ে গেছে, সেখানে মেপে নিন।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ২৮.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে ২৮ ইঞ্চি ধরবেন। ২৮.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি হলে ২৯ ধরবেন।
সংখ্যাটা জোড় হলে, তার সাথে ৪ যোগ করবেন।
সংখ্যাটা বিজোড় হলে, তার সাথে ৫ যোগ করবেন।
ধাপ#২: কাপের সাইজের মাপ নির্ধারণ
সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে, হাত দুদিকে ছেড়ে দিয়ে, ব্রার উপরে যেখানে সর্বোচ্চ উঁচু, সেখানের মাপ নিন। খেয়াল রাখবেন যাতে মাপার সময় ফিটা মেঝের সমান্তরাল থাকে, কোথাও উঁচু-নিচু যেন না হয়।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ৩৪.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে ৩৪ ইঞ্চি ধরবেন। ৩৪.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি হলে ৩৫ ধরবেন।
পার্থক্য: কাপ সাইজ:
০”-১/২” AA
১/২”- ১” A
২” B
৩” C
৪” D
৫” DD or E
৬” DDD or F
৭” G
৮” H
৯” I
১০” J
A = ছোট
B = মাঝারি
C = বড়
D = বেশি বড়
E = অনেক বেশি বড়
ধাপ#৩: ব্রা’র সাইজের মাপ নির্ধারণ
কাপের সাইজের মাপ (ধাপ#২) থেকে ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (ধাপ#১) বিয়োগ দিন। এই সংখ্যাটা দিয়েই পেয়ে যাবে কাপের সাইজ। নিচের টেবিলে দেখে নিন।
উদাহরণ:
স্টেপ#১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (২৮+৪=) ৩২
স্টেপ#২: কাপের সাইজের মাপ ৩৫
স্টেপ#৩: ৩৫-৩২=৩, অর্থাৎ “সি”
তাহলে, স্তন বা ব্রা’র সাইজ হবে “৩২সি”
এখন দেখুন,স্তনের উপর এবং নীচের মাপের কতখানি ফারাক। সে অনুসারে আপনি A,B,C,D,E সাইজের কাপের ব্রা কিনবেন।
মেরুদণ্ডে ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, মানসিক অস্বস্তি খুবই সাধারন যা প্রায়ই দেখা যায়। অনেক বিশেষজ্ঞ দাবি করেন, ভুল মাপের ব্রা ব্যবহারে স্তন ঠিক জায়গায় না থেকে বরং নিচের দিকে ঝুলে পরার প্রবনতাকে বৃদ্ধি করে। নিম্নে ব্রা এর সঠিক মাপ সম্পর্কে একটা ধারনা দেয়া হলোঃ
ধাপ#১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ নির্ধারণ
নিঃশ্বাস ত্যাগ করুন, ফুসফুস থেকে সমস্ত বাতাস বের করে দিন। এবার মেঝের সাথে সমান্তরাল করে বুকের চারদিকে ফিতা দিয়ে বক্ষোদেশের নিচে অর্থাৎ যেখানে ব্রা শেষ হয়ে গেছে, সেখানে মেপে নিন।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ২৮.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে ২৮ ইঞ্চি ধরবেন। ২৮.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি হলে ২৯ ধরবেন।
সংখ্যাটা জোড় হলে, তার সাথে ৪ যোগ করবেন।
সংখ্যাটা বিজোড় হলে, তার সাথে ৫ যোগ করবেন।
ধাপ#২: কাপের সাইজের মাপ নির্ধারণ
সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে, হাত দুদিকে ছেড়ে দিয়ে, ব্রার উপরে যেখানে সর্বোচ্চ উঁচু, সেখানের মাপ নিন। খেয়াল রাখবেন যাতে মাপার সময় ফিটা মেঝের সমান্তরাল থাকে, কোথাও উঁচু-নিচু যেন না হয়।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ৩৪.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে ৩৪ ইঞ্চি ধরবেন। ৩৪.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি হলে ৩৫ ধরবেন।
পার্থক্য: কাপ সাইজ:
০”-১/২” AA
১/২”- ১” A
২” B
৩” C
৪” D
৫” DD or E
৬” DDD or F
৭” G
৮” H
৯” I
১০” J
A = ছোট
B = মাঝারি
C = বড়
D = বেশি বড়
E = অনেক বেশি বড়
ধাপ#৩: ব্রা’র সাইজের মাপ নির্ধারণ
কাপের সাইজের মাপ (ধাপ#২) থেকে ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (ধাপ#১) বিয়োগ দিন। এই সংখ্যাটা দিয়েই পেয়ে যাবে কাপের সাইজ। নিচের টেবিলে দেখে নিন।
উদাহরণ:
স্টেপ#১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (২৮+৪=) ৩২
স্টেপ#২: কাপের সাইজের মাপ ৩৫
স্টেপ#৩: ৩৫-৩২=৩, অর্থাৎ “সি”
তাহলে, স্তন বা ব্রা’র সাইজ হবে “৩২সি”
এখন দেখুন,স্তনের উপর এবং নীচের মাপের কতখানি ফারাক। সে অনুসারে আপনি A,B,C,D,E সাইজের কাপের ব্রা কিনবেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন