বর্বর এ সমাজে অসামাজিক কিছু প্রশ্ন যে থাকবে না তাঁর কোন মানে নেই।“ আর ইউ ভার্জিন?” এ প্রশ্নের সম্মুখিন আনেককেই হয়তো হতে হয়েছে। শুদ্ধ বাংলায় যদি এ প্রশ্নের অনুবাদ করা হয়, তবে তা দাঁড়ায় ‘আপনার যোনি কি অক্ষত?’ ‘ভার্জিন’ অথবা ‘অক্ষত যোনি’–এই শব্দের গুরুত্ব বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এখনো বিদ্যমান।
সাধারণ পরিবারের মেয়েদের ক্ষেত্রে এই ধরনের প্রশ্ন যথেষ্ট অপমানজনক। ছেলেরা সাধারাণত বেশ কিছু ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়েই এই ধরনের প্রশ্ন করে ফেলে। বিশেষ করে, যেসব মেয়েরা অল্প বয়সেই একটু বেশি ভারী চেহারার হয়, স্তন স্বাভাবিকের থেকে একটু বেশি বড় হয় বা যার পূর্বে পুরুষ বন্ধু আছে, তাঁদের সম্বন্ধে এই ধরনের ধারণা হয়ে থাকে পুরুষদের মনে।
এখন কথা হল, এই ধরনের প্রশ্নের মোকাবিলা কীভাবে করবেন?
এই ধরনের প্রশ্নে, উত্তেজিত হওয়ারই কথা। কিন্তু, বলব যে বিন্দুমাত্র রাগ বা চিৎকার না করে, প্রসঙ্গ পালটানোর চেষ্টা করুন। এরপরও যদি সেই ছেলেটি বা ব্যক্তিটি একই প্রশ্নে আটকে থাকে, তখন তাকে বুঝিয়ে দিন, সমাজে নারীদের গুরুত্ব কতটা। সুস্বাস্থ্য ও প্রেম মানেই যে ‘সতিচ্ছেদ্য’ তা একেবারেই নয়। প্রেম যে শুধু শারীরিক মিলনের বহিঃপ্রকাশ, তা নয়। প্রয়োজনে, এও বলুন ভার্জিনিটি অন্যান্য শারীরিক কসরতের জন্যও হারিয়ে যায়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নারীদের স্বাধীনভাবে চলাফেরাটা এখনো খুব একটা স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা হয় না। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমাজ পাল্টাচ্ছে এবং সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মানসিকতাও। তবুও এখনও মেয়েদের এই ধরনের অপ্রত্যাশিত ও অশালীন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।
এইধরনের অশালীন মন্তব্যের, মোকাবিলা করুন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে, দৃঢ়তার সঙ্গে!
সাধারণ পরিবারের মেয়েদের ক্ষেত্রে এই ধরনের প্রশ্ন যথেষ্ট অপমানজনক। ছেলেরা সাধারাণত বেশ কিছু ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়েই এই ধরনের প্রশ্ন করে ফেলে। বিশেষ করে, যেসব মেয়েরা অল্প বয়সেই একটু বেশি ভারী চেহারার হয়, স্তন স্বাভাবিকের থেকে একটু বেশি বড় হয় বা যার পূর্বে পুরুষ বন্ধু আছে, তাঁদের সম্বন্ধে এই ধরনের ধারণা হয়ে থাকে পুরুষদের মনে।
এখন কথা হল, এই ধরনের প্রশ্নের মোকাবিলা কীভাবে করবেন?
এই ধরনের প্রশ্নে, উত্তেজিত হওয়ারই কথা। কিন্তু, বলব যে বিন্দুমাত্র রাগ বা চিৎকার না করে, প্রসঙ্গ পালটানোর চেষ্টা করুন। এরপরও যদি সেই ছেলেটি বা ব্যক্তিটি একই প্রশ্নে আটকে থাকে, তখন তাকে বুঝিয়ে দিন, সমাজে নারীদের গুরুত্ব কতটা। সুস্বাস্থ্য ও প্রেম মানেই যে ‘সতিচ্ছেদ্য’ তা একেবারেই নয়। প্রেম যে শুধু শারীরিক মিলনের বহিঃপ্রকাশ, তা নয়। প্রয়োজনে, এও বলুন ভার্জিনিটি অন্যান্য শারীরিক কসরতের জন্যও হারিয়ে যায়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নারীদের স্বাধীনভাবে চলাফেরাটা এখনো খুব একটা স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা হয় না। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমাজ পাল্টাচ্ছে এবং সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মানসিকতাও। তবুও এখনও মেয়েদের এই ধরনের অপ্রত্যাশিত ও অশালীন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।
এইধরনের অশালীন মন্তব্যের, মোকাবিলা করুন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে, দৃঢ়তার সঙ্গে!
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন