১.ফোঁটা করে কাঁচা পেঁপের দুধ বা আঠা
প্রতিদিন অল্প পানিতে মিশিয়ে খেলে দাদ ও চর্মরোগ সারে,কৃমি নাশ হয়।
২.প্রতিদিন দুপুরে ভাত খাওয়ার পর এবং রাতে
ভাত বা রুটি খাওয়ার পর এক টুকরো কাঁচা পেঁপে ভাল করে চিবিয়ে খেয়ে এক গ্লাস পানি
খেলে সকালে পেট পরিষ্কার হয়-অম্বল ও বদহজমের কষ্ট দূর হয়।
৩.দুই চা চামচ কাঁচা পেঁপের আঠায় ২ চা চামচ
চিনি মিশিয়ে কিছুদিন ধরে দিনে তিনবার করে খেলে পিলের আয়তন ক্রমশ কমে যায়।
৪.দুই চা চামচ পেঁপের আঠায় ১চা চামচ চিনি
মিশিয়ে দুধের সঙ্গে খেলে অম্বল ও অর্জীণ রোগে উপকার হয়।
৫.যে সব মায়েদের সদ্য বাচ্চা হয়েছে কাঁচা
পেঁপের তরকারি নিয়মিত খেলে তাদের স্তনের
দুধ বাড়বে।
৬.পিলে ও লিভার বেড়ে যাওয়া,তার সঙ্গে জ্বর ও
দুর্বলতার ঔষধ হিসেবে দিণে ও রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর নিয়মিত ৫/১০ ফোঁটা করে পেঁপের
আঠা খেলে উপকার পাওয়া যায়।
৭.ঔষধ হিসেবে কাঁচা পেঁপের গুন পাকা পেঁপের
চেয়ে বেশী। পেপটিন বা পেঁপের আঠার গুন বিশেষ।
৮.আধ চামচ পেঁপের দুধ চিনি মিশিয়ে খেলে
অর্জীণতা সারে।
৯.কাঁচা পেঁপের বীজ কৃমি নাশক।
১০.এই বীজ খেলে মেয়েদের ঋতু নিয়মিত হয় এবং
বেশী পরিমানে খেলে গর্ভপাত হয়।
১১.পেঁপের পাতা পানিতে সেদ্ধ করে চায়ের মতো
তৈরী করে খাওয়ালে হ্রদরোগে লাভ হয়।
১২. গর্ভবতী মহিলাদের এবং যাঁদের মাসিক বেশী
হয় তাঁদের পেঁপে খাওয়া উচিত নয়। কারণ পেঁপে রজ: ও ভ্রুণ নি:সারক।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন