দশটি বাদাম,দুটি ছোট এলাচ,দুটি শুকনা খেজুর
একটি মাটির পাএে আগের দিন পানিতে ভিজেয়ে রাখুন। পরের দিন সকাল বেলা বাদামের খোসা
ছাড়িয়ে, এলাচের দানা বের করে শুকনো খেজুর বা ছোহারার বিচি বের করে এক সঙ্গে তিরিশ
গ্রাম চিনির সঙ্গে মিশিয়ে মিহি করে বেটে নিতে হবে। এই মিশ্রন বা পেস্ট পঁচিশ গ্রাম
মাখনের সঙ্গে খুব ভাল করে মিশিয়ে যদি প্রতিদিন খা্ওয়া যায় তাহলে ব্রেন খুবই
তরতাজা থাকে।
খুব দামি ওষুধও কার্যকারিতায় এই মিশ্রণের
তুল্য নয়। অল্প কদিনেই চেহারার মধ্যে লালিত্য ফুটে বেরোয়।
যদি কারুর হজম শক্তি কম থাকে সেক্ষেএে সব
মাপটাই অর্ধেক করে নিতে হবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতি: টাটকা পাকা রস দুশো গ্রাম,গরুর টাটকা দুধ পঞ্চাশ গ্রাম,এক চা চামচ আদার রস
এক সঙ্গে মিশিয়ে,একটা গ্লাসে ঢেলে প্রয়োজন হলে একটু চিনি দিয়ে আস্তে আস্তে চুমুক
দিয়ে খাবেন। দুই থেকে তিন সপ্তাহ নিয়ম করে প্রতিদিন খেলে ব্রেন বেশ মজবুত হয়ে ওঠে
এবং নানাবিধ ব্রেনের জটিলতা যেমন একটানা মাথা ধরা, মাথা ভার, সময়ে সময়ে চোখে
অন্ধকার দেখা যা ব্রেনের দুর্বলতা থেকে হয় সব সেরে যাবে। এতেও যদি ওইসব উপসর্গ না
কমে কিছুদিন বাদ দিয়ে আবার দু তিন সপ্তাহ খেয়ে দেখতে হবে। এই সঙ্গে লিভারের উপকার
হবে এবং শারীরের দুর্বলতাও কমবে।
তৃতীয় পদ্ধতি: দশটি বাদাম আগের দিন মাটির পাএে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খোসা ছাড়িয়ে
পিষে নিয়ে প্রায় আধ লিটার দুধের সঙ্গে মিশিয়ে কয়েক মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। ফোটানো
দুধ ঠান্ডা হলে প্রয়োজন মতো খাঁটি মধু মিশিয়ে নিয়মিত যদি খাওয়া যায় তাহলে ব্রেন ও
শরীর বেশ শক্তিশালী হয়ে ওঠে। শীতের দিনে একটু ছোট এলাচের গুঁড়ো মিশিয়ে দিলে আরও
ভাল হয়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন