পুষ্টিগুন: পালং এর পাতা পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। ১০০ গ্রাম খাদ্যোপযোগী অংশে পাবেন নিন্মলিখিত খাদ্যগুন-
       র্কাবোহাইড্রেট
        ২.৯ গ্রাম              
       প্রোটিন
        ২.০ গ্রাম
       ফ্যাট
        ০.৭ গ্রাম
       আঁশ
        ০.৬ গ্রাম
       রিবোফ্ল্যাবিন
        ০.৭ মিগ্রা.
       নিকোটিনিক অ্যাসিড
        ০.৫ মিগ্রা.
       লোহা
        ১১.০ মিগ্রা.
       ক্যালসিয়াম
        ৭৩ মিগ্রা.
       অক্সালিক অ্যাসিড
        ৬৫৮ মিগ্রা.
       পটাশিয়াম
        ২০৬ মিগ্রা.
       ভিটামিন-সি
        ২৮ মিগ্রা.
       ভিটামিন-এ
         ৯৩০০ আই, ইউ
       থায়ামিন
        .০৩ মিগ্রা.
       সালফার
        ৩০ মিগ্রা.


উপকারিতা:
১.পালং শাকের শেকড় ঘিয়ে ভেজে খেলে রাতকানা রোগের উপকার হয়।
২.পোড়া ঘায়ে,ক্ষতস্থানে,ব্রণে বা কালশিরা পড়লে টাটকা পালং পাতার রসের প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
৩.পালং এর বীজ শরীরে ঘাম সৃষ্টি করে, স্নিগ্ধতা বাড়ায় এবং একটানা পুরনো পেটের অসুখে উপকার দেয়।
৪.পালংশাক রক্ত পরিষ্কার করে,রক্ত বৃদ্ধি করে,চোখে জ্যোতি ফুটিয়ে তোলে, মুখের লাবণ্য বাড়িয়ে দেয়।

৫.সেই জন্যে অসুখ বা অনেকদিন রোগে ভোগবার পর পালং শাক খেতে দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top