কপি হল শীতকালের বাজারে প্রধান আকর্ষণ। এর
বিজ্ঞানসম্মত নাম হল- ব্রাসিকা অলিরাসিয়া জাত-বট্রাইটিস।
পুষ্টিগুন: ফুলকপি কিন্তু পুষ্টিগুনে ঠাসা। পুষ্টিবিজ্ঞানীদের কথায় প্রতি ১০০ গ্রাম
খাদ্যোপযোগী অংশে আছে-
র্কাবোহাইড্রেট
|
৪ গ্রাম
|
প্রোটিন
|
২.৬ গ্রাম
|
ফ্যাট
|
০.৬ গ্রাম
|
আঁশ
|
১.২ গ্রাম
|
নিকোটিনিক অ্যাসিড
|
১ মিগ্রা.
|
লোহা
|
১.৫ মিগ্রা.
|
ক্যালসিয়াম
|
৩৩ মিগ্রা.
|
ফসফরাস
|
৫৭ মিগ্রা.
|
পটাশিয়াম
|
১৩৮ মিগ্রা.
|
ভিটামিন-সি
|
৫৫ মিগ্রা.
|
ভিটামিন-এ
|
৫১ আই, ইউ
|
উপকারিতা:
১.কপি স্তনের দুধ বাড়িয়ে
দেয়,মধুর,বীর্যবর্ধক,শীতল,গরিষ্ঠ। সহজে হজম হয়,বাত সৃষ্টি করে এবং পিও ও কফ নাশ
করে।
২.গর্ভাশয়ের বল বৃদ্ধি করে।
৩.গাঁটকপি বা ওলকপি রসে মধুর,
উষ্ণবীর্য,সারক,রুচিকর,কফ নাশক,বাতকারক এবং পিওপ্রকোপক।
৪.ওলকপি প্রমেহ,শ্বাসের অসুখ,কফ ও কাশিতে
উপকার দেয়া।
৫.কপির বীজ সারক,কর্মে উদ্দীপ্ত করে,সহজ
পাচ্য এবং কৃমিনাশক।
৬.যাঁরা রক্তপিও রোগে ভুগছেন তাঁদের কপি
খাওয়া ভাল।
৭.কুষ্ঠ রোগের ফোড়ার ওপর বাঁধাকপির পাতা
বেঁধে রাখা হয়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন